পুরনো কলকাতার বাজার – পর্ব ৫

লেখক: অনিরুদ্ধ সরকার বালিগঞ্জ: কিভাবে গড়ে উঠেছিল কলকাতার আজকের সবচেয়ে এলিট এলাকা বালিগঞ্জ তা বড়ই আশ্চর্যের একসময় এই স্থানে বাড়ি নির্মাণের জন্য বালি বিক্রি হতো বলে বালি বিক্রির বাজার বা […]

পুরনো কলকাতার বাজার – পর্ব ৪

লেখক : অনিরুদ্ধ সরকার নিউমার্কেট ও হগ মার্কেট: ইস্ট ইণ্ডিয়া কোম্পানির সিভিল সার্ভেন্টরা বেতন কম পেতেন বলে তাঁরা ব্যক্তিগতভাবে নানান ধরনের ব্যবসায় লিপ্ত হতেন। পুরনো কলকাতার ইতিহাস ঘেঁটে জানা যায়, […]

পুরনো কলকাতার বাজার – পর্ব ৩

লেখক: অনিরুদ্ধ সরকার শোভাবাজার: শোভাবাজার বললে প্রথমেই চোখের সামনে ভেসে ওঠে ‘শোভাবাজার রাজবাড়ি’র ছবি আর শোভাবাজার রাজবাড়ি মানেই রাজা নবকৃষ্ণ দেবের কথা। পলাশীর যুদ্ধে নবকৃষ্ণ ইংরেজদের প্রচুর সহায়তা করেছিলেন নবাব […]

পুরনো কলকাতার বাজার – পর্ব ২

লেখক: অনিরুদ্ধ সরকার সুতানুটির হাট: চলে আসি কলকাতায় বাজার তৈরির গল্পে। যদিও সে ইতিহাস বড়ই আবছা। আনুমানিক ১৫৩০ সাল নাগাদ বাংলায় পর্তুগিজদের যাতায়াত শুরু হয়। সেযুগে আদিগঙ্গা ছিল সমুদ্রে যাতায়াতের […]

পুরনো কলকাতার বাজার – পর্ব ১

লেখকঃ অনিরুদ্ধ সরকার কলকাতার বাজার ও কিছু কথা: কলকাতার কাছে চন্দ্রকেতুগড়ে প্রত্নতাত্ত্বিক খননকার্য চালিয়ে প্রমাণ মিলেছে যে এই অঞ্চলটি বিগত দু’হাজার বছরেরও বেশি সময় ধরে জনবসতিপূর্ণ। মধ্যযুগীয় বাংলা সাহিত্যের একাধিক […]

আহা রে / Ahaa Re – When dream transcends destiny

“আহা রে” সিনেমাটি এমন একটা বিষয়ের ওপর তৈরী যেটা নিয়ে ভারতীয় সিনেমায় ইতিমধ্যে বেশ কিছু সাড়া জাগানো কাজ হয়ে গেছে , যেমন – Lunchbox, Once Again , Aamis (এটা একদমই অন্য লেভেল এর) ইত্যাদি । ‘রান্না’ কে কেন্দ্রবিন্দুতে রেখে বাংলাতেও বেশকিছু ভাল কাজ হয়েছে, যেমন –
অরিন্দম শীলের “স্বাদে আহ্লাদে”, প্রতিম গুপ্তর “মাছের ঝোল” প্রভৃতি , তাই এই রেসিপিতে একটু অন্যরকম কিছু না পেলে ঠিক জমত না ! এবার প্রশ্ন উঠবে – তাহলে “আহারে” কি জমে ক্ষীর ? উত্তর খুঁজতে একটু গভীরে প্রবেশ করা যাক ।

KADAKH – A dark comedy exploring some dark sides of some bright people

বাস্তব জীবনে উপরিউক্ত পরিস্থিতি যতটা ভয়ের উদ্রেক করে, সিনেমায় সেই একই পরিস্থিতি তৈরী করে ততটাই উত্তেজনাময় মজা, Fun ride ! এমনই এক Fun ride এর গল্প নিয়ে আমাদের সামনে হাজির হয়েছেন পরিচালক এবং অভিনেতা রজত কাপুর । এর আগে রজত কাপুর পরিচালিত সিনেমা Ankho Dekhi দেখেই অনুধাবন করেছিলাম অভিনেতা হিসেবে উনি যতটা দক্ষ, পরিচালক হিসেবেও তিনি কোন অংশে কম যান না । ২০১৩ সালের ড্রামার পর এবার উনি হাত দিলেন ডার্ক কমেডিতে !
বলিউডে কমেডি জঁরে উল্লেখযোগ্য বেশ কিছু কাজ হলেও ” Dark Comedy” জঁরে ভাল কাজ হাতে গোনা কয়েকটাই হয়েছে বলে মনে হয়।

আনাড়ি টকিজ : পর্ব ৪ : সাউন্ড ডিজাইনিং

হিউ,স্যাচ্যুরেশন আর ব্রাইটনেস নিয়েই রঙ এর খেলা। যারা কখনও একবারও ছবি এডিট করার চেষ্টা করেছেন তারা জানবেন যে খুব বেসিক অ্যাপেও এই তিনটি প্রপার্টি থাকে। কোন সিনেমাকে এই তিনটে বৈশিষ্ট্য নিয়ে খেলা করেই একেবারে একট আআলাদা সিনেমা বানিয়ে দেওয়া যায়। অবশ্যই সাদা কালো সিনেমার যুগে এই সুযোগ ছিল না। কিন্তু টেকনিকালার আসার পরেই পুরো ব্যকরণটা পালতে যায়। হলিউড শুরু করে খুব গাঢ় রঙের ব্যবহার। সেই সময়ে ফ্রেঞ্চ নিউ ওয়েভের ফিল্ম মেকাররা বলা শুরু করেন যে সিনেমার রঙ যত কমিয়ে দেওয়া হবে ততই দর্শক সিনেমার চরিত্র, তাদের ইমোশন, ভাবনা চিন্তার ব্যাপারে বেশি সচেতন হবেন। একে বলা হয় ডিস্যাচ্যুরেশন থিওরি। ঋতুপর্ণ ঘোষ দোসর তৈরি করার সময়ে সেই কারণে সাদা কালোতে ফিরে গেছিলেন। ওঁর মনে হয়েছিল এই সিনেমার মূল সম্বল এর ইমোশন, তার জন্য সাদা কালো রঙের গুরুত্ব অপরিসীম।

আনাড়ি টকিজ : পর্ব ৩ : সাউন্ড ডিজাইনিং

আগের দিন বলেছিলাম সাউন্ডের আউটার আর ইনার ওরিএন্টেশনের কথা, আজ বলছি diagetic আর non-diagetic সাউন্ডের কথা। Diagetic সাউন্ড এর সোর্স রিয়ালিস্টিক, অর্থাৎ যে শব্দ পর্দার চরিত্ররাও শুনতে পাবে, শুধুমাত্র অডিয়েন্সের শোনার জন্য নয়। এর উদাহরণ হল সংলাপ এবং ফলি। এর ঠিক উল্টোটাই হল non-daigetic সাউন্ড, যার কোন সোর্স আমরা দেখতে পাই না, এবং আমাদের পর্দার চরিত্ররাও যে গুলো শুনতে পারে না। যে কোন আবহ সঙ্গীত অথবা ধরুন কমেডি শো এর লাফটার ট্র্যাক পড়বে এর মধ্যে।