কোড নেম ~ প্রমিথিউস

হঠাৎ ঘটনাগুলো একসূত্রে গাঁথা পড়তে থাকে। এত সঠিক ভবিষ্যৎবাণী, সেই এক নীল চোখ, স্যারের ঘরে থাকা সেই ছবির মুখটা, আর তার সাথে এই অমোঘ আকর্ষণ তার ভবিষ্যতের প্রতি, মানুষের প্রতি। 

লেখক ~ স্পন্দন চৌধুরি

কালান্তর

গাড়ির শব্দে সামনের লোহার বড়ো দরজাটা খুলে যে মানুষটা বেরিয়ে এল, অনায়াসে বলে দেওয়া যায় এই মানুষটাই খেতু। হয়তো বাগানেই ছিল। মুখের ভাবটা মোটামুটি একই আছে। বয়সের প্রভাব পড়েছে শরীরে বোঝা যাচ্ছে, কিন্তু এ কী অবস্থা হয়েছে চেহারার! কেমন যেন ক্ষয়ে গেছে মনে হচ্ছে, গালগুলোও কেমন বসা! মাথার অবশিষ্ট যতোগুলো চুল আছে সবই সাদা। চশমার ভেতর দিয়েও চোখের ঘোলাটে ভাবটা বোঝা যাচ্ছে।

লেখক ~ দেবায়ন কোলে

মা

নিমাইয়ের দোকান থেকে ৫০ টাকার রসগোল্লা কিনে, সড়াখানা কেঁড়ে আঙুলে ঝুলিয়ে ফিরছিল বঙ্কা। একেই গোটা দশেক বড় রসগোল্লা মানে মহাভোজ, তায় নিমাই আবার বঙ্কাকে ফাউ দেয়।

লেখক ~ দেবপ্রিয় মুখার্জি

পাঠকের চোখে ~ নীলাঞ্জন মুখার্জির থ্রিলার উপন্যাস “১৪ই ফেব্রুয়ারী”

বই ~ ♦#১৪ই ফেব্রুয়ারী♦
লেখক ~ #নীলাঞ্জন_মুখার্জ্জী
প্রকাশক ~ বেঙ্গল ট্রয়কা পাবলিকেশন
মুদ্রিত মূল্য- ১৮০ টাকা

রিভিউ লিখলেন #পিয়া_সরকার

ডেঙ্গু রুখতে জিনের ছুরি

দুঃখের বিষয় এই যে এত কিছুর পরেও এইডিশ মশাদের বাগে আনা যায়নি। ওরা বেশ ধুরন্ধর, বার বার নিজেদের বদলেছে, বাজার চলতি মশা মারার ওষুধের বিরূদ্ধে সক্রিয় হয়ে উঠেছে। প্রতিটা দিনের সাথে রক্তবীজের মতো বাড়ছে এদের বংশ।

তাহলে উপায়?

লেখা ~ অনির্বাণ ঘোষ